সোনাতলা সংবাদ ডটকম (আল মামুন): সম্প্রতি দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত সোনাতলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ সূপ্রীম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবি, সোনাতলা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ও আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী অ্যাড. মিনহাদুজ্জামান লীটন। ইতোমধ্যে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ নিয়েছে। আগামী ২৩ এপ্রিল তিনি দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।
উপজেলার মানুষ প্রত্যাশিত ব্যাক্তিকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেছেন। তাই অ্যাড. মিনহাদুজ্জামান লীটনের উপর মানুষের প্রত্যাশাও অনেক। এবং মানুষ বিশ্বাস করেন, সোনাতলার প্রত্যাশিত উন্নয়ন অ্যাড. মিনহাদুজ্জামান লীটনকে দিয়েই সম্ভব।
সোনাতলা উপজেলায় যুবসমাজকে রক্ষায় মাদক, জুয়া, ইফটিজিং, বাল্যবিয়ে বন্ধ করা। যে কারনে সোনাতলা উপজেলা সমালোচিত সেই দাদন ব্যবসার মূলউৎপাটন। নদী ভাঙ্গন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া, প্রকৃত দুস্থ ও অসহায় মানুষদের উৎকোচ ছাড়া ভিজিডি- ভিজিএফ নিশ্চিত করা। প্রকৃত মানুষের মাঝে বয়স্ক, বিধবা, স্বামী পরিত্যাক্তা ও প্রতিবন্ধী ভাতাকার্ড নিশ্চিত করা। দূর্নীতিমুক্ত প্রশাসন নিশ্চিত করা। উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ কাঁচা সড়ক পাাঁকাকরণ। কোমলমতি শিশুদের বিনোদনের জন্য শিশুপার্ক স্থাপন। যুব সমাজকে নেশা থেকে রক্ষা করতে যে এলাকায় খেলার মাঠ নেই, সেই এলাকায় খেলার মাঠ নির্মান। সোনাতলার সকল প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল হাজিরার ব্যবস্থাকরণ। গর্ভবর্তী মহিলা ও গুরুতর অসুস্থ মানুষকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে প্রতিটি ইউনিয়নে এ্যাম্বুলেসের ব্যবস্থা করা। প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সীমানা প্রাচীর ও নরমাল ডেলিভেরীর জন্য কক্ষ নির্মান। গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে সোলার লাইট স্থাপন।
এলাকার লোকজন বলছে, গুরুত্বপূর্ণ এই কাজগুলো যদি সুষ্ঠ ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় তাহলে সোনাতলা হবে আধুনিক বাসযোগ্য সোনার সোনাতলা। আর জনগনের প্রত্যাশা বর্তমান নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড. মিনহাদুজ্জামান লীটন, ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জান্নাতুল ফেরদৌসী রুম্পা আধুনিক সোনাতলা বাস্তবায়ন করবেন।
Leave a Reply